পাবনার কাটাখালী গ্রাম লকডাউন
পাবনা প্রতিনিধিকরোনাভাইরাস থেকে সতকর্তায় পাবনার চাটমোহর উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মোহাম্মদ রায়হান বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) রাত ১০টার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে লকডাউন ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, গত দুইদিনে মাদারীপুর থেকে ৪২ জনসহ ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে মোট ৬৪ জন কর্মজীবি মানুষ কাটাখালী গ্রামে এসেছেন। স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারে করোনাভাইরাস সচেতন কমিটি। তারা উপজেলা প্রশাসনকে জানায়। তারপর বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার মোহাম্মদ রায়হান গ্রামে গিয়ে পুরো গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেন।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেখ নাসীর উদ্দিন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ রুহুল কুদ্দুস ডলারসহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরকার মোহাম্মদ রায়হান জানান, লকডাউন চলাকালে গ্রামের সবাই দুই সপ্তাহের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। এ সময়ের মধ্যে গ্রামের কেউ বাইরে বের হতে পারবেন না এবং বাইরের কেউ ওই গ্রামে প্রবেশ করতে পারবেন না। যদিও প্রাথমিকভাবে আগত মানুষগুলোর মাঝে করোনা আক্রান্ত বা অসুস্থ কাউকে পাওয়া যায়নি।
এই সময়ের মধ্যে গ্রামের মানুষদের সহায়তা করার বিষয়ে জানতে চাইলে সরকার মোহাম্মদ রায়হান জানান, আগামীকাল (শুক্রবার) জেলা প্রশাসনের সাথে পরামর্শ করে কি করা যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আর লকডাউন কেউ অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ নাসীর উদ্দিন জানান, লকডাউন চলাকালে শুক্রবার সকাল থেকে গ্রাম পুলিশ মোতায়েন থাকবেন। সেইসাথে পুলিশি টহলের ব্যবস্থা করা হবে। গ্রামের প্রবেশ ও বাইরের পথে বাঁশ দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য, এই প্রথম পাবনার কোনও একটি পুরো গ্রামকে লকডাউন করা হলো।
পূর্বপশ্চিমবিডি/অ-ভি
পাবনার কাটাখালী গ্রাম লকডাউন
পাবনা প্রতিনিধিকরোনাভাইরাস থেকে সতকর্তায় পাবনার চাটমোহর উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেছে প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরকার মোহাম্মদ রায়হান বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) রাত ১০টার দিকে ওই গ্রামে গিয়ে লকডাউন ঘোষণা করেন।
স্থানীয়রা জানান, গত দুইদিনে মাদারীপুর থেকে ৪২ জনসহ ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে মোট ৬৪ জন কর্মজীবি মানুষ কাটাখালী গ্রামে এসেছেন। স্থানীয়দের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারে করোনাভাইরাস সচেতন কমিটি। তারা উপজেলা প্রশাসনকে জানায়। তারপর বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরকার মোহাম্মদ রায়হান গ্রামে গিয়ে পুরো গ্রামকে লকডাউন ঘোষণা করেন।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেখ নাসীর উদ্দিন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ রুহুল কুদ্দুস ডলারসহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরকার মোহাম্মদ রায়হান জানান, লকডাউন চলাকালে গ্রামের সবাই দুই সপ্তাহের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকবেন। এ সময়ের মধ্যে গ্রামের কেউ বাইরে বের হতে পারবেন না এবং বাইরের কেউ ওই গ্রামে প্রবেশ করতে পারবেন না। যদিও প্রাথমিকভাবে আগত মানুষগুলোর মাঝে করোনা আক্রান্ত বা অসুস্থ কাউকে পাওয়া যায়নি।
এই সময়ের মধ্যে গ্রামের মানুষদের সহায়তা করার বিষয়ে জানতে চাইলে সরকার মোহাম্মদ রায়হান জানান, আগামীকাল (শুক্রবার) জেলা প্রশাসনের সাথে পরামর্শ করে কি করা যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আর লকডাউন কেউ অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ নাসীর উদ্দিন জানান, লকডাউন চলাকালে শুক্রবার সকাল থেকে গ্রাম পুলিশ মোতায়েন থাকবেন। সেইসাথে পুলিশি টহলের ব্যবস্থা করা হবে। গ্রামের প্রবেশ ও বাইরের পথে বাঁশ দিয়ে চলাচল বন্ধ করে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য, এই প্রথম পাবনার কোনও একটি পুরো গ্রামকে লকডাউন করা হলো।
পূর্বপশ্চিমবিডি/অ-ভি