কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এর নামকরণ করবেন? উচ্চারন ও বানানে সামন্জস্যঃ এটি একটি ভয়াবহ সমস্যা। যদি আপনার কোম্পানির নাম মানুষ উচ্চারণ করতে ভুল করে, তাহলে লিখতেও ভুল করবে। আর আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম যদি ভুলভাল উচ্চারণ করে তাহলে বিষয়টি কেমন দাঁড়াবে? সনি ও অ্যামাজনের গল্প থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। দুইটি কোম্পানি তাদের নামের উচ্চারণ নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিল। তাই নাম এমন হওয়া উচিত যাতে করে কেউ ভুল উচ্চারণ না করে।… নাম শুনে মনে রাখাঃ আপনার কোম্পানির নাম শুনে মানুষ যেন মনে রাখতে পারে। নামটি যদি খুব বেশি কঠিন হয় তাহলে মানুষ মনে রাখতে পারবে না। অনেকেই হয়তো ফেসবুকে আপনার কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখবে, এবং পরবর্তীতে মনে করার চেষ্টা করবে কারা যেন অনলাইনে শাড়ি বা থ্রি পিস বিক্রি করে? যদি নামটি সহজ হয় তাহলে মানুষের মনে থাকবে। আর কঠিন নাম মানুষের মনে থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কাস্টমারের কথা চিন্তা করুনঃ প্রতিষ্ঠানের নাম রাখুন কাস্টমার এর কথা চিন্তা করে। কাস্টমার যেন নামটি কয়েকবার দেখলেই তার মনে গেঁথে যেতে পারে। হয়তো সে কোন এক সময় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখল। এবং কিছুদিন পর তাঁর যখন সেই পণ্যের চাহিদা হল সে মনে মনে আপনার প্রতিষ্ঠানকে খুঁজবে। কিন্তু মনে মনে খুঁজলেই তো হল না। সে যখন ফেসবুকে বা ওয়েবসাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সার্চ করবে তখন তার আপনার প্রতিষ্ঠান নামটিও মনে থাকতে হবে।অথবা ধরুন তার সম্পূর্ণ নামটি মনে নেই কিন্তু আপনার প্রতিষ্ঠান লোগোটি তার মনে গেঁথে গেছে। সে কয়েকবার খোঁজার পর যখন আপনার লোগোটি তার সামনে আসবে সে ঠিকই খুঁজে বের করতে পারবে আপনার প্রতিষ্ঠানকে। এক বা দুই শব্দে নামঃ সব সময় নাম রাখার চেষ্টা করবেন এক বা দুই শব্দে। নাম বেশি বড় হলে তা মনে রাখতে বেশি কষ্ট হয়। বাংলাদেশের এমন কি বাংলাদেশের বাইরেরও বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নাম রেখেছে এক বা দুই শব্দে। যাতে সে প্রতিষ্ঠান নাম কয়েকবার কাস্টমারের সামনে আসলে তা তাদের মনে গেঁথে যায়। নাম শুনেই বুঝতে পারাঃ প্রতিষ্ঠানের নাম এমন রাখুন যাতে নাম শুনেই মানুষ বুঝতে পারে যে আপনার প্রতিষ্ঠান কি বিক্রি করে। এতে করে আপনার টার্গেট কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।যেমন চালডাল এর নাম শুনলেই আপনি নিশ্চয়ই ধারণা করতে পারছেন তারা কি বিক্রি করে, সাজগোজ এর নাম শুনে আপনি বুঝতে পারছেন তারা কি ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে। যদি নাম শুনে বোঝা যায় আপনি কিসের ব্যবসায়ী তাহলে, আপনি যেই ধরনের কাস্টমারদেরকে টার্গেট করছেন তারা সহজেই আপনার নাম মনে রাখবে। পরিচিত কোন ব্রান্ডের সাথে যাতে মিলে না যায়ঃ নাম যদি বাজারের অনেক পপুলার কোন ব্রান্ডের নাম এর কাছাকাছি হয় তাহলে বিশাল সমস্যা।তাহলে যেটা হবে কাস্টমার বা অন্য কেউ পরিচিত ব্র্যান্ডের মনে করে আপনার পণ্য কিনবে। এবং তারা পরবর্তীতে কিন্তু আপনার বিরুদ্ধে প্রতারণার দাবিও করতে পারে। একটা প্রতিষ্ঠান এক একজন উদ্যোক্তার স্বপ্ন। প্রচুর মেধা শ্রম দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে আমরা দাড়া করাই। এখন আমরা নিশ্চয়ই চাইবো না যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম শোনার পর অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নাম মানুষের মাথায় আসুক। পৃথিবীতে যেহেতু নামের অভাব নেই তাই পরিচিত ব্র্যান্ডের কাছাকাছি নাম না রাখাই ভালো। পরিশেষে এটাই বলব যে প্রতিষ্ঠানে নামটাই সব না। মানুষ খুঁজে কাজ।আপনি যখন কাজ দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন তখন সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সবার মনে জায়গা করে নিতে পারবে। ধন্যবাদ। আমি নাহিদা সুলতানা। কাজ করছি হিজাব নিয়ে। ওনার অফ : Ayna Ghor.BD

কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এর নামকরণ করবেন? উচ্চারন ও বানানে সামন্জস্যঃ এটি একটি ভয়াবহ সমস্যা। যদি আপনার কোম্পানির নাম মানুষ উচ্চারণ করতে ভুল করে, তাহলে লিখতেও ভুল করবে। আর আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম যদি ভুলভাল উচ্চারণ করে তাহলে বিষয়টি কেমন দাঁড়াবে? সনি ও অ্যামাজনের গল্প থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। দুইটি কোম্পানি তাদের নামের উচ্চারণ নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিল। তাই নাম এমন হওয়া উচিত যাতে করে কেউ ভুল উচ্চারণ না করে।… নাম শুনে মনে রাখাঃ আপনার কোম্পানির নাম শুনে মানুষ যেন মনে রাখতে পারে। নামটি যদি খুব বেশি কঠিন হয় তাহলে মানুষ মনে রাখতে পারবে না। অনেকেই হয়তো ফেসবুকে আপনার কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখবে, এবং পরবর্তীতে মনে করার চেষ্টা করবে কারা যেন অনলাইনে শাড়ি বা থ্রি পিস বিক্রি করে? যদি নামটি সহজ হয় তাহলে মানুষের মনে থাকবে। আর কঠিন নাম মানুষের মনে থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কাস্টমারের কথা চিন্তা করুনঃ প্রতিষ্ঠানের নাম রাখুন কাস্টমার এর কথা চিন্তা করে। কাস্টমার যেন নামটি কয়েকবার দেখলেই তার মনে গেঁথে যেতে পারে। হয়তো সে কোন এক সময় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখল। এবং কিছুদিন পর তাঁর যখন সেই পণ্যের চাহিদা হল সে মনে মনে আপনার প্রতিষ্ঠানকে খুঁজবে। কিন্তু মনে মনে খুঁজলেই তো হল না। সে যখন ফেসবুকে বা ওয়েবসাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সার্চ করবে তখন তার আপনার প্রতিষ্ঠান নামটিও মনে থাকতে হবে।অথবা ধরুন তার সম্পূর্ণ নামটি মনে নেই কিন্তু আপনার প্রতিষ্ঠান লোগোটি তার মনে গেঁথে গেছে। সে কয়েকবার খোঁজার পর যখন আপনার লোগোটি তার সামনে আসবে সে ঠিকই খুঁজে বের করতে পারবে আপনার প্রতিষ্ঠানকে। এক বা দুই শব্দে নামঃ সব সময় নাম রাখার চেষ্টা করবেন এক বা দুই শব্দে। নাম বেশি বড় হলে তা মনে রাখতে বেশি কষ্ট হয়। বাংলাদেশের এমন কি বাংলাদেশের বাইরেরও বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নাম রেখেছে এক বা দুই শব্দে। যাতে সে প্রতিষ্ঠান নাম কয়েকবার কাস্টমারের সামনে আসলে তা তাদের মনে গেঁথে যায়। নাম শুনেই বুঝতে পারাঃ প্রতিষ্ঠানের নাম এমন রাখুন যাতে নাম শুনেই মানুষ বুঝতে পারে যে আপনার প্রতিষ্ঠান কি বিক্রি করে। এতে করে আপনার টার্গেট কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।যেমন চালডাল এর নাম শুনলেই আপনি নিশ্চয়ই ধারণা করতে পারছেন তারা কি বিক্রি করে, সাজগোজ এর নাম শুনে আপনি বুঝতে পারছেন তারা কি ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে। যদি নাম শুনে বোঝা যায় আপনি কিসের ব্যবসায়ী তাহলে, আপনি যেই ধরনের কাস্টমারদেরকে টার্গেট করছেন তারা সহজেই আপনার নাম মনে রাখবে। পরিচিত কোন ব্রান্ডের সাথে যাতে মিলে না যায়ঃ নাম যদি বাজারের অনেক পপুলার কোন ব্রান্ডের নাম এর কাছাকাছি হয় তাহলে বিশাল সমস্যা।তাহলে যেটা হবে কাস্টমার বা অন্য কেউ পরিচিত ব্র্যান্ডের মনে করে আপনার পণ্য কিনবে। এবং তারা পরবর্তীতে কিন্তু আপনার বিরুদ্ধে প্রতারণার দাবিও করতে পারে। একটা প্রতিষ্ঠান এক একজন উদ্যোক্তার স্বপ্ন। প্রচুর মেধা শ্রম দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে আমরা দাড়া করাই। এখন আমরা নিশ্চয়ই চাইবো না যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম শোনার পর অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নাম মানুষের মাথায় আসুক। পৃথিবীতে যেহেতু নামের অভাব নেই তাই পরিচিত ব্র্যান্ডের কাছাকাছি নাম না রাখাই ভালো। পরিশেষে এটাই বলব যে প্রতিষ্ঠানে নামটাই সব না। মানুষ খুঁজে কাজ।আপনি যখন কাজ দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন তখন সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সবার মনে জায়গা করে নিতে পারবে। ধন্যবাদ। আমি নাহিদা সুলতানা। কাজ করছি হিজাব নিয়ে। ওনার অফ : Ayna Ghor.BD @ (https://ift.tt/3fVqzl6) by Nahida Sultana from the facebook group Women and e-Commerce forum ( WE )

কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এর নামকরণ করবেন? উচ্চারন ও বানানে সামন্জস্যঃ এটি একটি ভয়াবহ সমস্যা। যদি আপনার কোম্পানির নাম মানুষ উচ্চারণ করতে ভুল করে, তাহলে লিখতেও ভুল করবে। আর আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম যদি ভুলভাল উচ্চারণ করে তাহলে বিষয়টি কেমন দাঁড়াবে? সনি ও অ্যামাজনের গল্প থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। দুইটি কোম্পানি তাদের নামের উচ্চারণ নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিল। তাই নাম এমন হওয়া উচিত যাতে করে কেউ ভুল উচ্চারণ না করে।… নাম শুনে মনে রাখাঃ আপনার কোম্পানির নাম শুনে মানুষ যেন মনে রাখতে পারে। নামটি যদি খুব বেশি কঠিন হয় তাহলে মানুষ মনে রাখতে পারবে না। অনেকেই হয়তো ফেসবুকে আপনার কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখবে, এবং পরবর্তীতে মনে করার চেষ্টা করবে কারা যেন অনলাইনে শাড়ি বা থ্রি পিস বিক্রি করে? যদি নামটি সহজ হয় তাহলে মানুষের মনে থাকবে। আর কঠিন নাম মানুষের মনে থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কাস্টমারের কথা চিন্তা করুনঃ প্রতিষ্ঠানের নাম রাখুন কাস্টমার এর কথা চিন্তা করে। কাস্টমার যেন নামটি কয়েকবার দেখলেই তার মনে গেঁথে যেতে পারে। হয়তো সে কোন এক সময় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখল। এবং কিছুদিন পর তাঁর যখন সেই পণ্যের চাহিদা হল সে মনে মনে আপনার প্রতিষ্ঠানকে খুঁজবে। কিন্তু মনে মনে খুঁজলেই তো হল না। সে যখন ফেসবুকে বা ওয়েবসাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সার্চ করবে তখন তার আপনার প্রতিষ্ঠান নামটিও মনে থাকতে হবে।অথবা ধরুন তার সম্পূর্ণ নামটি মনে নেই কিন্তু আপনার প্রতিষ্ঠান লোগোটি তার মনে গেঁথে গেছে। সে কয়েকবার খোঁজার পর যখন আপনার লোগোটি তার সামনে আসবে সে ঠিকই খুঁজে বের করতে পারবে আপনার প্রতিষ্ঠানকে। এক বা দুই শব্দে নামঃ সব সময় নাম রাখার চেষ্টা করবেন এক বা দুই শব্দে। নাম বেশি বড় হলে তা মনে রাখতে বেশি কষ্ট হয়। বাংলাদেশের এমন কি বাংলাদেশের বাইরেরও বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নাম রেখেছে এক বা দুই শব্দে। যাতে সে প্রতিষ্ঠান নাম কয়েকবার কাস্টমারের সামনে আসলে তা তাদের মনে গেঁথে যায়। নাম শুনেই বুঝতে পারাঃ প্রতিষ্ঠানের নাম এমন রাখুন যাতে নাম শুনেই মানুষ বুঝতে পারে যে আপনার প্রতিষ্ঠান কি বিক্রি করে। এতে করে আপনার টার্গেট কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।যেমন চালডাল এর নাম শুনলেই আপনি নিশ্চয়ই ধারণা করতে পারছেন তারা কি বিক্রি করে, সাজগোজ এর নাম শুনে আপনি বুঝতে পারছেন তারা কি ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে। যদি নাম শুনে বোঝা যায় আপনি কিসের ব্যবসায়ী তাহলে, আপনি যেই ধরনের কাস্টমারদেরকে টার্গেট করছেন তারা সহজেই আপনার নাম মনে রাখবে। পরিচিত কোন ব্রান্ডের সাথে যাতে মিলে না যায়ঃ নাম যদি বাজারের অনেক পপুলার কোন ব্রান্ডের নাম এর কাছাকাছি হয় তাহলে বিশাল সমস্যা।তাহলে যেটা হবে কাস্টমার বা অন্য কেউ পরিচিত ব্র্যান্ডের মনে করে আপনার পণ্য কিনবে। এবং তারা পরবর্তীতে কিন্তু আপনার বিরুদ্ধে প্রতারণার দাবিও করতে পারে। একটা প্রতিষ্ঠান এক একজন উদ্যোক্তার স্বপ্ন। প্রচুর মেধা শ্রম দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে আমরা দাড়া করাই। এখন আমরা নিশ্চয়ই চাইবো না যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম শোনার পর অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নাম মানুষের মাথায় আসুক। পৃথিবীতে যেহেতু নামের অভাব নেই তাই পরিচিত ব্র্যান্ডের কাছাকাছি নাম না রাখাই ভালো। পরিশেষে এটাই বলব যে প্রতিষ্ঠানে নামটাই সব না। মানুষ খুঁজে কাজ।আপনি যখন কাজ দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন তখন সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সবার মনে জায়গা করে নিতে পারবে। ধন্যবাদ। আমি নাহিদা সুলতানা। কাজ করছি হিজাব নিয়ে। ওনার অফ : Ayna Ghor.BD



(Feed generated with FetchRSS) কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এর নামকরণ করবেন? উচ্চারন ও বানানে সামন্জস্যঃ এটি একটি ভয়াবহ সমস্যা। যদি আপনার কোম্পানির নাম মানুষ উচ্চারণ করতে ভুল করে, তাহলে লিখতেও ভুল করবে। আর আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম যদি ভুলভাল উচ্চারণ করে তাহলে বিষয়টি কেমন দাঁড়াবে? সনি ও অ্যামাজনের গল্প থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। দুইটি কোম্পানি তাদের নামের উচ্চারণ নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিল। তাই নাম এমন হওয়া উচিত যাতে করে কেউ ভুল উচ্চারণ না করে।… নাম শুনে মনে রাখাঃ আপনার কোম্পানির নাম শুনে মানুষ যেন মনে রাখতে পারে। নামটি যদি খুব বেশি কঠিন হয় তাহলে মানুষ মনে রাখতে পারবে না। অনেকেই হয়তো ফেসবুকে আপনার কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখবে, এবং পরবর্তীতে মনে করার চেষ্টা করবে কারা যেন অনলাইনে শাড়ি বা থ্রি পিস বিক্রি করে? যদি নামটি সহজ হয় তাহলে মানুষের মনে থাকবে। আর কঠিন নাম মানুষের মনে থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। কাস্টমারের কথা চিন্তা করুনঃ প্রতিষ্ঠানের নাম রাখুন কাস্টমার এর কথা চিন্তা করে। কাস্টমার যেন নামটি কয়েকবার দেখলেই তার মনে গেঁথে যেতে পারে। হয়তো সে কোন এক সময় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখল। এবং কিছুদিন পর তাঁর যখন সেই পণ্যের চাহিদা হল সে মনে মনে আপনার প্রতিষ্ঠানকে খুঁজবে। কিন্তু মনে মনে খুঁজলেই তো হল না। সে যখন ফেসবুকে বা ওয়েবসাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সার্চ করবে তখন তার আপনার প্রতিষ্ঠান নামটিও মনে থাকতে হবে।অথবা ধরুন তার সম্পূর্ণ নামটি মনে নেই কিন্তু আপনার প্রতিষ্ঠান লোগোটি তার মনে গেঁথে গেছে। সে কয়েকবার খোঁজার পর যখন আপনার লোগোটি তার সামনে আসবে সে ঠিকই খুঁজে বের করতে পারবে আপনার প্রতিষ্ঠানকে। এক বা দুই শব্দে নামঃ সব সময় নাম রাখার চেষ্টা করবেন এক বা দুই শব্দে। নাম বেশি বড় হলে তা মনে রাখতে বেশি কষ্ট হয়। বাংলাদেশের এমন কি বাংলাদেশের বাইরেরও বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নাম রেখেছে এক বা দুই শব্দে। যাতে সে প্রতিষ্ঠান নাম কয়েকবার কাস্টমারের সামনে আসলে তা তাদের মনে গেঁথে যায়। নাম শুনেই বুঝতে পারাঃ প্রতিষ্ঠানের নাম এমন রাখুন যাতে নাম শুনেই মানুষ বুঝতে পারে যে আপনার প্রতিষ্ঠান কি বিক্রি করে। এতে করে আপনার টার্গেট কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।যেমন চালডাল এর নাম শুনলেই আপনি নিশ্চয়ই ধারণা করতে পারছেন তারা কি বিক্রি করে, সাজগোজ এর নাম শুনে আপনি বুঝতে পারছেন তারা কি ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে। যদি নাম শুনে বোঝা যায় আপনি কিসের ব্যবসায়ী তাহলে, আপনি যেই ধরনের কাস্টমারদেরকে টার্গেট করছেন তারা সহজেই আপনার নাম মনে রাখবে। পরিচিত কোন ব্রান্ডের সাথে যাতে মিলে না যায়ঃ নাম যদি বাজারের অনেক পপুলার কোন ব্রান্ডের নাম এর কাছাকাছি হয় তাহলে বিশাল সমস্যা।তাহলে যেটা হবে কাস্টমার বা অন্য কেউ পরিচিত ব্র্যান্ডের মনে করে আপনার পণ্য কিনবে। এবং তারা পরবর্তীতে কিন্তু আপনার বিরুদ্ধে প্রতারণার দাবিও করতে পারে। একটা প্রতিষ্ঠান এক একজন উদ্যোক্তার স্বপ্ন। প্রচুর মেধা শ্রম দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানে আমরা দাড়া করাই। এখন আমরা নিশ্চয়ই চাইবো না যে আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম শোনার পর অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের নাম মানুষের মাথায় আসুক। পৃথিবীতে যেহেতু নামের অভাব নেই তাই পরিচিত ব্র্যান্ডের কাছাকাছি নাম না রাখাই ভালো। পরিশেষে এটাই বলব যে প্রতিষ্ঠানে নামটাই সব না। মানুষ খুঁজে কাজ।আপনি যখন কাজ দিয়ে মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন তখন সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম সবার মনে জায়গা করে নিতে পারবে। ধন্যবাদ। আমি নাহিদা সুলতানা। কাজ করছি হিজাব নিয়ে। ওনার অফ : Ayna Ghor.BD @ (https://ift.tt/3fVqzl6) by Nahida Sultana from the facebook group Women and e-Commerce forum ( WE )

https://ift.tt/2BCEFto e-Commerce Association of Bangladesh (e-CAB) – загальнодоступна група on Facebook