ঘাড়ে ব্যাথা একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যে বিষয় নিয়ে প্রতি তিনজন মানুষের মধ্যে একজন অভিযোগ জানান।
ঘাড়ের ব্যাথার কারণ হতে পারে ঘাড়ে খুব সাধারণ মাংশপেশিত টান বা শক্ত হয়ে যাওয়া অথবা জটিল কোনও পরিস্থিতি, যেমন কশেরুকার স্নায়ু সঙ্কুচিত হয়ে যাওয়া।
মেরুদণ্ডের হাড়ের (ভার্টিবা)অসুখ, গেঁটে বাত (আর্থারাইটিস), সারভাইকাল স্পন্ডিলসিস এবং অন্যান্য শারীরিক পরিস্থিতি থেকে ঘাড়ের ব্যাথা হতে পারে, যার অবিলম্বে চিকিৎসা প্রয়োজন।
বিশেষত একাধিক সন্তানের মা এবং যাঁদের দুর্বল শরীর তাঁদের ঘাড়ের ব্যাথার ঝুঁকি বেশি থাকে।
যারা অফিস ওয়ার্ক করেন, দীর্ঘ সময় কম্পিউটার / ল্যাপটপ এ সময় দেন, দীর্ঘ সময় যারা একই পজিসন মেইনটেইন করেন তাদের এ ধরনের ঘাড় ব্যথা হয়ে থাকে ।
সাধারণত কোনও দুর্ঘটনার পর ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে, যাকে বলা হয় ‘হুইপল্যাশ’, তার উপসর্গ দীর্ঘবছর ধরে থাকে।
অধিকাংশ সময়ে ঘাড়ের ব্যাথার নিরাময় এক সপ্তাহের মধ্যে হয়। খুবই কম সময়ে তা বছর বছর থেকে যায়।
ঘাড়ের ব্যাথার চিকিৎসার মূল কৌশল ব্যায়াম বা ফিজিওথেরাপি, ইয়োগা এবং সঠিক শারীরিক অঙ্গবিন্যাস।
এসব চিকিৎসায় ব্যর্থ হলে তখনই একমাত্র অস্ত্রোপচার বা সার্জারির কথা ভাবা হয়।
দীর্ঘস্থায়ী ঘাড়ের ব্যাথার জন্য, একযোগে একাধিক কৌশল নেওয়া হয় যার মধ্যে থাকে ফিজিওথেরাপি বা ব্যায়াম , ইয়োগা, কাইরোপ্র্যাকটিস এবং জীবনধারায় পরিবর্তন।
Post Written by : Subrata
Original Post URL : https://ift.tt/37erkVx
Post Come trough : নাচোল নিউজ